গোধূলি বয়ে যায়
প্রেমিকার ঠোঁটের মতো
অনিন্দ্যসুন্দর এই দিগন্ত
নাহ্! আজ আর কবিতা লিখছিনা
এগারো লক্ষ পৃথিবী ধ্বংসের
রেশ বয়ে বেড়ায় যে কবিতা:
সে কবিতা লেখার মতো
দুঃসাহস আমার হয়নি এখনো।
জীবনানন্দদেরও একদিন মরে যেতে হয়,
ট্রামের আতিথ্যে নিভৃত ব্রতচারীর মতোন
আরো মরে যাবে অনেকেই।
শুধু বেঁচে যাবে উৎসর্গ পাতার নাম,
বইয়ের মাঝে রাখা কিশোরীর হাতের আঙুল, অগোছালো কয়েকটা কালো টিঁপ,
সাদা ব্লাউজ আর নীল শাড়িতে আঁকা
কবিতায় রমণীর প্রচ্ছদ।
অরণ্য
দিগন্তের মত করে একদিন
মৃত্যুর মত ঝাপসা এ চোখ
সহসা ডুবে যাবে।
জন্ম মৃত্যুর পালা বদলে
সন্ধ্যা ঘনিয়ে রাত নেমে আসে ক্রমশ;
অদৃশ্য নিকোটিনে হৃদয়ে পাষাণ
ভর করে আজ,
কি একা চারিদিক!
মেঘেদের অশ্রুর মতো
নিশ্ছিদ্র একাকিত্ব জুড়ে বসে
আমার সমগ্র মনে,
কবিতায়, চায়ের কাপে।
কঠিন ঘুমে জড়িয়ে সমস্ত চেতনায় আমি অনুভব করি
জন্মের মতো নোংরা এ পৃথিবী তে জীবন্মৃতের কখনো মৃত্যু আসেনা।
আমি কবিতা তেমন পছন্দ করিনা কিন্তু আপনার কবিতা কেন যেন ভাল লাগল,আচ্ছা আপনি কি নোয়াখালীর মানুষ ভাই?
Replyআন্তরিক ধন্যবাদ, আয়েশা। জি না, আমি নোয়াখালীর কেউ নই।
Replyকবিতা সুন্দর
Replyধন্যবাদ এবং আন্তরিক শুভেচ্ছা প্রিয়।
Reply